সাফারী পার্কে পর্যটকদের জন্য অনুসরণীয়
১. পলিথিন ও অপচনশীল পদার্থ যত্র-তত্র না ফেলাডাস্টবীনে রাখুন।
২. সিগারেটের পেকেট, পরিত্যক্ত কাগজ, নষ্ট ব্যাটারী, লাইটার ও বিস্কুট, চানাচুর প্রভৃতির
প্লাস্টিকের
মোড়ক যেখানে সেখানে না ফেলে একটি নির্দিষ্ট স্থানে ফেলা।
৩. বাঘ ও সিংহের বেস্টনীতে চলন্ত গাড়ী হতে না নামা।
৪. কোমল ও বিশুদ্ধ পানীয় বোতল জঙ্গলে না ফেলা।
৫. মাইক বাজানো, বাজি বা পটকা ফোটানো, গান-বাজনা ও দলবদ্ধভাবে হৈ-চৈ না করা।
৬. বিশ্রামাগার ব্যবহার করতে হলে আপনাকে পূর্ব থেকে বুকিং নিতে হবে।
৭. পূর্বেই টিকেট কাউন্টার হতে টিকেট ক্রয় বাঞ্চনীয়।
৮. বন্যপ্রাণীকে যেকোন ধরণের খাবার প্রদান থেকে বিরত থাকবেন।
পর্যকটগণ যা উপভোগ করবেন
তথ্য ও শিক্ষা কেন্দ্রে ভিডিও ব্রিফিং/প্রামাণ্য চিত্রের মাধ্যমে সাফারী পার্ক সম্পর্কে সাম্যক ধারণা নিতে পারেন।
ন্যাচারেল হিস্ট্রি মিউজিয়ামে বন্যপ্রাণী ও উদ্ভিদ প্রজাতি বৈচিত্র্য সম্পর্কে ছাত্র-ছাত্রী ও গবেষকগণ পরিচিতি লাভ করতে পারেন।
প্রটেকটেট মিনিবাসে চড়ে প্রাকৃতিক পরিবেশে বিচারণরত বাঘ, সিংহ, হাতী, সাম্বার, মায়া হরিণ, চিত্রা হরিণ, বানর, হনুমান, ভল্লুক, গয়াল, কুমির ও বিচিত্র পাখী দেখাতে পাবেন।
লেকের ধারে দেখতে পাবেন অসংখ্য অতিথি ও জলজ পাখী।
পর্যবেক্ষণ টাওয়ারে উঠে বনাঞ্চলের নয়নাভিরাম সৌন্দর্য ও বন্যপ্রাণী অবলোকন করতে পারবেন।
পাখীশালায় দেখতে পাবেন দেশী-বিদেশী অসংখ্য পাখী।
এছাড়া বেস্টনীতে বিরল প্রজাতির প্যারা হরিণ।
ভ্রমণ সম্পর্কিত তথ্যাদি
বাস সার্ভিস : ঢাকা মহাখালী বাসস্ট্যান্ড হতে ময়মনসিংহগামী যেকোনো বাসে চড়ে ভবানীপুর বাজার অথবা বাঘের বাজার নামক স্থানে নেমে (অটোরিকশা) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক যাওয়া যায় । মহাসড়ক হতে মাত্র ৩ কিলোমিটার পশ্চিমে ইদ্রপুর বাজার এলাকায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক এর প্রদান ফটক ।বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক বন্ধ এবং খোলার সময় :
পরিদর্শনের সময় : সকাল ১০:০০- বিকাল ০৫:০০
আগামী ২১-০২-২০২৩ইং রোজ মঙ্গলবার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক যথারীতি খোলা থাকবে।
পার্ক খোলা দিন :মঙ্গলবার ব্যাতীত সপ্তাহের বাকি ৬ দিন