ঐতিহাসিক পটভূমি

গাজীপুরের শাল বন ঐতিহাসিকভাবে ভাওয়াল রাজার জমিদারী অংশ হিসেবে খ্যাত ছিল। ১৯৫০ সলের জমিদারী উচ্ছেদ ও প্রজসত্ব আইন জারীর পর শালবনের ব্যবস্থাপনা বন বিভাগের নিকট হস্তান্তর করা হয়। তবে অধিকাংশ চালা জমির শালবন সমৃদ্ধ বনভূমি বিধায় বন বিভাগের নিয়ন্ত্রণে থাকলেও বাইদ জমি ব্যক্তিমালিকানাধীন। শালবন ঢাকার অতি নিকটে হওয়ায় দ্রুত শিল্পায়ন, জবর দখল, গো-চারণ ও ভূমিদস্যুতার কারণে শালবনের জীববৈচিত্র্য দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে। শিল্পকারখানা হতে নিঃসরিত বর্জের কারণে জীববৈচিত্র্য মারাত্বকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে।

পর্যকটগণ যা উপভোগ করবেন

      তথ্য ও শিক্ষা কেন্দ্রে ভিডিও ব্রিফিং/প্রামাণ্য চিত্রের      মাধ্যমে সাফারী পার্ক সম্পর্কে সাম্যক ধারণা নিতে      পারেন।

      ন্যাচারেল হিস্ট্রি মিউজিয়ামে বন্যপ্রাণী ও উদ্ভিদ প্রজাতি      বৈচিত্র্য সম্পর্কে ছাত্র-ছাত্রী ও গবেষকগণ পরিচিতি লাভ      করতে পারেন।


      প্রটেকটেট মিনিবাসে চড়ে প্রাকৃতিক পরিবেশে বিচারণরত      বাঘ, সিংহ, হাতী, সাম্বার, মায়া হরিণ, চিত্রা হরিণ, বানর,      হনুমান, ভল্লুক, গয়াল, কুমির ও বিচিত্র পাখী দেখাতে      পাবেন।

      লেকের ধারে দেখতে পাবেন অসংখ্য অতিথি ও জলজ      পাখী।

      পর্যবেক্ষণ টাওয়ারে উঠে বনাঞ্চলের নয়নাভিরাম সৌন্দর্য      ও বন্যপ্রাণী অবলোকন করতে পারবেন।

      পাখীশালায় দেখতে পাবেন দেশী-বিদেশী অসংখ্য পাখী।

      এছাড়া বেস্টনীতে বিরল প্রজাতির প্যারা হরিণ।

ভ্রমণ সম্পর্কিত তথ্যাদি

বাস সার্ভিস : ঢাকা মহাখালী বাসস্ট্যান্ড হতে ময়মনসিংহগামী যেকোনো বাসে চড়ে ভবানীপুর বাজার অথবা বাঘের বাজার নামক স্থানে নেমে (অটোরিকশা) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক যাওয়া যায় । মহাসড়ক হতে মাত্র ৩ কিলোমিটার পশ্চিমে ইদ্রপুর বাজার এলাকায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক এর প্রদান ফটক ।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক বন্ধ এবং খোলার সময় :
পরিদর্শনের সময় : সকাল ১০:০০- বিকাল ০৫:০০

আগামী ২১-০২-২০২৩ইং রোজ মঙ্গলবার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক যথারীতি খোলা থাকবে।

পার্ক খোলা দিন :মঙ্গলবার ব্যাতীত সপ্তাহের বাকি ৬ দিন

সাফারী কিংডম

কোর সাফারী পার্ক